হাড়িভাঙ্গা আম গাছ
হাড়িভাঙ্গা আম গাছ
GARDEN LIFE
Category List
All products

হাড়িভাঙ্গা আম বাংলাদেশের একটি সুপরিচিত এবং সুস্বাদু আমের জাত, যা মূলত রংপুর অঞ্চলে বেশি উৎপাদিত হয়। এই আমের গাছের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো—
গাছের বৈশিষ্ট্য:
- গাছের আকৃতি: হাড়িভাঙ্গা আম গাছ মাঝারি উচ্চতার হয়ে থাকে এবং ডালপালা ঘনজালের মতো বিস্তৃত হয়।
- পাতা: গাছের পাতা লম্বাটে, গাঢ় সবুজ ও মসৃণ হয়ে থাকে।
- শিকড়: মাটির গভীরে প্রবেশ করে, যা গাছকে দীর্ঘস্থায়ী করে তোলে এবং খরা সহনশীলতা বৃদ্ধি করে।
- ফুল: বসন্তকালে ছোট ছোট হলুদাভ ফুল ফোটে, যা থেকে পরে ফল ধরে।
ফলের বৈশিষ্ট্য:
- আকৃতি ও আকার: হাড়িভাঙ্গা আম বেশ বড় এবং লম্বাটে, কখনও কখনও কিছুটা বাঁকা হয়।
- ত্বক/খোসা: খোসা পাতলা ও হালকা সবুজ থেকে পাকলে হলুদাভ হয়ে যায়।
- গন্ধ ও স্বাদ: সুগন্ধযুক্ত এবং অত্যন্ত মিষ্টি, যা একে অন্যান্য আমের চেয়ে আলাদা করে তোলে।
- আশবিহীন: এই আমের আঁশ একেবারেই নেই বা খুব কম থাকে, তাই খেতে বেশ আরামদায়ক।
- বীজ: বীজ ছোট ও পাতলা হয়, ফলে ভক্ষণযোগ্য অংশ বেশি থাকে।
উৎপাদন ও চাষাবাদ:
- চারা রোপণ ও বেড়ে ওঠা: এই আমের চারা থেকে পূর্ণাঙ্গ গাছ হতে প্রায় ২ বছর সময় লাগে।
- ফলন সময়: জুনের শেষ থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত এই আম বাজারে পাওয়া যায়।
- আবহাওয়া ও মাটি: দোআঁশ বা বেলে-দোআঁশ মাটিতে ভালোভাবে জন্মায় এবং উষ্ণ ও আর্দ্র জলবায়ুতে বেশি ফলন হয়।
- রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা: সাধারণত ছত্রাকজনিত রোগ প্রতিরোধে সক্ষম তবে মাঝে মাঝে পোকার আক্রমণ হতে পারে।
হাড়িভাঙ্গা আম এর স্বাদ, সুগন্ধ ও গুণগত মানের কারণে বাজারে এর চাহিদা অনেক বেশি। এটি স্থানীয় কৃষকদের জন্য লাভজনক একটি আমের জাত হিসেবে পরিচিত।
হাড়িভাঙ্গা আম গাছ
200 BDT
sold_units 1
1
হাড়িভাঙ্গা আম বাংলাদেশের একটি সুপরিচিত এবং সুস্বাদু আমের জাত, যা মূলত রংপুর অঞ্চলে বেশি উৎপাদিত হয়। এই আমের গাছের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো—
গাছের বৈশিষ্ট্য:
- গাছের আকৃতি: হাড়িভাঙ্গা আম গাছ মাঝারি উচ্চতার হয়ে থাকে এবং ডালপালা ঘনজালের মতো বিস্তৃত হয়।
- পাতা: গাছের পাতা লম্বাটে, গাঢ় সবুজ ও মসৃণ হয়ে থাকে।
- শিকড়: মাটির গভীরে প্রবেশ করে, যা গাছকে দীর্ঘস্থায়ী করে তোলে এবং খরা সহনশীলতা বৃদ্ধি করে।
- ফুল: বসন্তকালে ছোট ছোট হলুদাভ ফুল ফোটে, যা থেকে পরে ফল ধরে।
ফলের বৈশিষ্ট্য:
- আকৃতি ও আকার: হাড়িভাঙ্গা আম বেশ বড় এবং লম্বাটে, কখনও কখনও কিছুটা বাঁকা হয়।
- ত্বক/খোসা: খোসা পাতলা ও হালকা সবুজ থেকে পাকলে হলুদাভ হয়ে যায়।
- গন্ধ ও স্বাদ: সুগন্ধযুক্ত এবং অত্যন্ত মিষ্টি, যা একে অন্যান্য আমের চেয়ে আলাদা করে তোলে।
- আশবিহীন: এই আমের আঁশ একেবারেই নেই বা খুব কম থাকে, তাই খেতে বেশ আরামদায়ক।
- বীজ: বীজ ছোট ও পাতলা হয়, ফলে ভক্ষণযোগ্য অংশ বেশি থাকে।
উৎপাদন ও চাষাবাদ:
- চারা রোপণ ও বেড়ে ওঠা: এই আমের চারা থেকে পূর্ণাঙ্গ গাছ হতে প্রায় ২ বছর সময় লাগে।
- ফলন সময়: জুনের শেষ থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত এই আম বাজারে পাওয়া যায়।
- আবহাওয়া ও মাটি: দোআঁশ বা বেলে-দোআঁশ মাটিতে ভালোভাবে জন্মায় এবং উষ্ণ ও আর্দ্র জলবায়ুতে বেশি ফলন হয়।
- রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা: সাধারণত ছত্রাকজনিত রোগ প্রতিরোধে সক্ষম তবে মাঝে মাঝে পোকার আক্রমণ হতে পারে।
হাড়িভাঙ্গা আম এর স্বাদ, সুগন্ধ ও গুণগত মানের কারণে বাজারে এর চাহিদা অনেক বেশি। এটি স্থানীয় কৃষকদের জন্য লাভজনক একটি আমের জাত হিসেবে পরিচিত।
GARDEN LIFE
GARDEN LIFE
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
04:49