ব্যানানা আম
ব্যানানা আম গাছ মাঝারি আকারের, ছড়ানো শাখাযুক্ত। পাতাগুলো গাঢ় সবুজ, লম্বাটে। সাদা বা হালকা হলুদ ফুল ফোটে, সুগন্ধিযুক্ত। উর্বর দোআঁশ মাটি ও উষ্ণ জলবায়ু পছন্দ করে। ৩-৪ বছরে ফল ধরে, জুন-জুলাই মাসে পাকে। ফল লম্বাটে, মিষ্টি, রসালো, কম আঁশযুক্ত।
GARDEN LIFE
Category List
All products

ব্যানেনা আম (Banana Mango) একটি অনন্য আমের জাত, যা তার আকৃতি এবং স্বাদের জন্য পরিচিত। এই জাতের চারা গাছের বৈশিষ্ট্যগুলি নিম্নরূপ:
১. গাছের আকার ও আকৃতি:
- ব্যানেনা আম গাছ মাঝারি আকারের হয়।
- গাছের আকৃতি কিছুটা ছড়ানো এবং শাখা-প্রশাখাযুক্ত।
২. বৃদ্ধির ধরন:
- গাছের বৃদ্ধি মাঝারি গতির হয়।
- এটি একটি বহুবর্ষজীবী গাছ, যা দীর্ঘ সময় ধরে ফল দেয়।
৩. পাতা:
- পাতাগুলি গাঢ় সবুজ রঙের এবং লম্বাটে আকৃতির।
- পাতার কিনারা কিছুটা ঢেউ খেলানো বা তরঙ্গায়িত হয়।
৪. ফুল:
- ব্যানেনা আম গাছে ছোট ছোট সাদা বা হালকা হলুদ রঙের ফুল ফোটে।
- ফুলগুলি গুচ্ছবদ্ধ এবং খুব সুগন্ধিযুক্ত।
৫. ফল ধারণের সময়:
- গাছে সাধারণত ৩-৪ বছর বয়স থেকে ফল ধরা শুরু হয়।
- ফলন সাধারণত জুন থেকে জুলাই মাসের মধ্যে হয়।
৬. মাটি ও জলবায়ু:
- ব্যানেনা আম গাছ উর্বর, দোআঁশ মাটি পছন্দ করে।
- এটি উষ্ণ ও আর্দ্র জলবায়ুতে ভালো জন্মে।
- গাছটি খরা সহনশীল নয়, তাই নিয়মিত সেচ প্রয়োজন।
৭. রোগ ও পোকামাকড় প্রতিরোধ ক্ষমতা:
- গাছটি কিছু সাধারণ আমের রোগ এবং পোকামাকড়ের প্রতি সংবেদনশীল।
- নিয়মিত পরিচর্যা এবং সঠিক কীটনাশক ব্যবহার করে রোগ ও পোকামাকড় নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
৮. ফলনের পরিমাণ:
- একটি পূর্ণবয়স্ক ব্যানেনা আম গাছ প্রতি মৌসুমে প্রচুর পরিমাণে ফল দেয়।
- ফলনের পরিমাণ গাছের বয়স, পরিচর্যা এবং পরিবেশের উপর নির্ভর করে।
৯. চাষের এলাকা:
- ব্যানেনা আম গাছের চাষ বাংলাদেশের রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ এবং নাটোর জেলায় বেশি হয়।
- এটি স্থানীয় কৃষকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থকরী ফসল।
ব্যানেনা আম গাছ তার অনন্য আকৃতি এবং সুস্বাদু ফলের জন্য কৃষকদের মধ্যে খুবই জনপ্রিয়। সঠিক পরিচর্যা এবং উপযুক্ত পরিবেশ পেলে এই গাছ দীর্ঘ সময় ধরে ভালো ফলন দেয়।
ব্যানানা আম
200 BDT
1
ব্যানেনা আম (Banana Mango) একটি অনন্য আমের জাত, যা তার আকৃতি এবং স্বাদের জন্য পরিচিত। এই জাতের চারা গাছের বৈশিষ্ট্যগুলি নিম্নরূপ:
১. গাছের আকার ও আকৃতি:
- ব্যানেনা আম গাছ মাঝারি আকারের হয়।
- গাছের আকৃতি কিছুটা ছড়ানো এবং শাখা-প্রশাখাযুক্ত।
২. বৃদ্ধির ধরন:
- গাছের বৃদ্ধি মাঝারি গতির হয়।
- এটি একটি বহুবর্ষজীবী গাছ, যা দীর্ঘ সময় ধরে ফল দেয়।
৩. পাতা:
- পাতাগুলি গাঢ় সবুজ রঙের এবং লম্বাটে আকৃতির।
- পাতার কিনারা কিছুটা ঢেউ খেলানো বা তরঙ্গায়িত হয়।
৪. ফুল:
- ব্যানেনা আম গাছে ছোট ছোট সাদা বা হালকা হলুদ রঙের ফুল ফোটে।
- ফুলগুলি গুচ্ছবদ্ধ এবং খুব সুগন্ধিযুক্ত।
৫. ফল ধারণের সময়:
- গাছে সাধারণত ৩-৪ বছর বয়স থেকে ফল ধরা শুরু হয়।
- ফলন সাধারণত জুন থেকে জুলাই মাসের মধ্যে হয়।
৬. মাটি ও জলবায়ু:
- ব্যানেনা আম গাছ উর্বর, দোআঁশ মাটি পছন্দ করে।
- এটি উষ্ণ ও আর্দ্র জলবায়ুতে ভালো জন্মে।
- গাছটি খরা সহনশীল নয়, তাই নিয়মিত সেচ প্রয়োজন।
৭. রোগ ও পোকামাকড় প্রতিরোধ ক্ষমতা:
- গাছটি কিছু সাধারণ আমের রোগ এবং পোকামাকড়ের প্রতি সংবেদনশীল।
- নিয়মিত পরিচর্যা এবং সঠিক কীটনাশক ব্যবহার করে রোগ ও পোকামাকড় নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
৮. ফলনের পরিমাণ:
- একটি পূর্ণবয়স্ক ব্যানেনা আম গাছ প্রতি মৌসুমে প্রচুর পরিমাণে ফল দেয়।
- ফলনের পরিমাণ গাছের বয়স, পরিচর্যা এবং পরিবেশের উপর নির্ভর করে।
৯. চাষের এলাকা:
- ব্যানেনা আম গাছের চাষ বাংলাদেশের রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ এবং নাটোর জেলায় বেশি হয়।
- এটি স্থানীয় কৃষকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থকরী ফসল।
ব্যানেনা আম গাছ তার অনন্য আকৃতি এবং সুস্বাদু ফলের জন্য কৃষকদের মধ্যে খুবই জনপ্রিয়। সঠিক পরিচর্যা এবং উপযুক্ত পরিবেশ পেলে এই গাছ দীর্ঘ সময় ধরে ভালো ফলন দেয়।
GARDEN LIFE
GARDEN LIFE
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
04:53