সূর্যডিম বা মিয়াজাকি আম
সূর্যডিম বা মিয়াজাকি আম গাছ মাঝারি থেকে বড় আকারের, ছড়ানো শাখাযুক্ত। পাতাগুলো গাঢ় সবুজ, লম্বাটে। সাদা বা হালকা হলুদ ফুল ফোটে, সুগন্ধিযুক্ত। উর্বর দোআঁশ মাটি ও উষ্ণ জলবায়ু পছন্দ করে। ফল গাঢ় লাল বা বেগুনি, মিষ্টি, রসালো, কম আঁশযুক্ত।
GARDEN LIFE
All products

সূর্যডিম বা মিয়াজাকি আম (Miyazaki Mango) জাপানের মিয়াজাকি অঞ্চলে উৎপন্ন একটি উচ্চমানের আমের জাত, যা তার অনন্য স্বাদ, গন্ধ এবং আকর্ষণীয় রঙের জন্য বিশ্বব্যাপী পরিচিত। এই জাতের চারা গাছের বৈশিষ্ট্যগুলি নিম্নরূপ:
১. গাছের আকার ও আকৃতি:
- সূর্যডিম আম গাছ মাঝারি থেকে বড় আকারের হয়।
- গাছের আকৃতি কিছুটা ছড়ানো এবং শক্তিশালী শাখা-প্রশাখাযুক্ত।
২. বৃদ্ধির ধরন:
- গাছের বৃদ্ধি মাঝারি গতির হয়।
- এটি একটি বহুবর্ষজীবী গাছ, যা দীর্ঘ সময় ধরে ফল দেয়।
৩. পাতা:
- পাতাগুলি গাঢ় সবুজ রঙের এবং লম্বাটে আকৃতির।
- পাতার কিনারা কিছুটা ঢেউ খেলানো বা তরঙ্গায়িত হয়।
৪. ফুল:
- সূর্যডিম আম গাছে ছোট ছোট সাদা বা হালকা হলুদ রঙের ফুল ফোটে।
- ফুলগুলি গুচ্ছবদ্ধ এবং খুব সুগন্ধিযুক্ত।
৫. ফল ধারণের সময়:
- গাছে সাধারণত ৪-৫ বছর বয়স থেকে ফল ধরা শুরু হয়।
- ফলন সাধারণত জুন থেকে জুলাই মাসের মধ্যে হয়।
৬. মাটি ও জলবায়ু:
- সূর্যডিম আম গাছ উর্বর, দোআঁশ মাটি পছন্দ করে।
- এটি উষ্ণ ও আর্দ্র জলবায়ুতে ভালো জন্মে।
- গাছটি খরা সহনশীল নয়, তাই নিয়মিত সেচ প্রয়োজন।
৭. রোগ ও পোকামাকড় প্রতিরোধ ক্ষমতা:
- গাছটি কিছু সাধারণ আমের রোগ এবং পোকামাকড়ের প্রতি সংবেদনশীল।
- নিয়মিত পরিচর্যা এবং সঠিক কীটনাশক ব্যবহার করে রোগ ও পোকামাকড় নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
৮. ফলনের পরিমাণ:
- একটি পূর্ণবয়স্ক সূর্যডিম আম গাছ প্রতি মৌসুমে প্রচুর পরিমাণে ফল দেয়।
- ফলনের পরিমাণ গাছের বয়স, পরিচর্যা এবং পরিবেশের উপর নির্ভর করে।
৯. চাষের এলাকা:
- মূলত জাপানের মিয়াজাকি অঞ্চলে চাষ হয়, তবে বাংলাদেশ, ভারত এবং অন্যান্য দেশেও এর চাষ শুরু হয়েছে।
- এটি উচ্চ বাজারমূল্যের জন্য কৃষকদের মধ্যে জনপ্রিয়।
১০. ফলের বৈশিষ্ট্য:
- ফল গাঢ় লাল বা বেগুনি রঙের হয়, যা খুব আকর্ষণীয়।
- ফল মিষ্টি, রসালো এবং কম আঁশযুক্ত।
- ফলের গন্ধ অত্যন্ত সুগন্ধিযুক্ত এবং স্বাদ অনন্য।
সূর্যডিম বা মিয়াজাকি আম গাছ তার অনন্য বৈশিষ্ট্য এবং উচ্চ বাজারমূল্যের জন্য বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়। সঠিক পরিচর্যা এবং উপযুক্ত পরিবেশ পেলে এই গাছ দীর্ঘ সময় ধরে ভালো ফলন দেয়।
সূর্যডিম বা মিয়াজাকি আম
সূর্যডিম বা মিয়াজাকি আম (Miyazaki Mango) জাপানের মিয়াজাকি অঞ্চলে উৎপন্ন একটি উচ্চমানের আমের জাত, যা তার অনন্য স্বাদ, গন্ধ এবং আকর্ষণীয় রঙের জন্য বিশ্বব্যাপী পরিচিত। এই জাতের চারা গাছের বৈশিষ্ট্যগুলি নিম্নরূপ:
১. গাছের আকার ও আকৃতি:
- সূর্যডিম আম গাছ মাঝারি থেকে বড় আকারের হয়।
- গাছের আকৃতি কিছুটা ছড়ানো এবং শক্তিশালী শাখা-প্রশাখাযুক্ত।
২. বৃদ্ধির ধরন:
- গাছের বৃদ্ধি মাঝারি গতির হয়।
- এটি একটি বহুবর্ষজীবী গাছ, যা দীর্ঘ সময় ধরে ফল দেয়।
৩. পাতা:
- পাতাগুলি গাঢ় সবুজ রঙের এবং লম্বাটে আকৃতির।
- পাতার কিনারা কিছুটা ঢেউ খেলানো বা তরঙ্গায়িত হয়।
৪. ফুল:
- সূর্যডিম আম গাছে ছোট ছোট সাদা বা হালকা হলুদ রঙের ফুল ফোটে।
- ফুলগুলি গুচ্ছবদ্ধ এবং খুব সুগন্ধিযুক্ত।
৫. ফল ধারণের সময়:
- গাছে সাধারণত ৪-৫ বছর বয়স থেকে ফল ধরা শুরু হয়।
- ফলন সাধারণত জুন থেকে জুলাই মাসের মধ্যে হয়।
৬. মাটি ও জলবায়ু:
- সূর্যডিম আম গাছ উর্বর, দোআঁশ মাটি পছন্দ করে।
- এটি উষ্ণ ও আর্দ্র জলবায়ুতে ভালো জন্মে।
- গাছটি খরা সহনশীল নয়, তাই নিয়মিত সেচ প্রয়োজন।
৭. রোগ ও পোকামাকড় প্রতিরোধ ক্ষমতা:
- গাছটি কিছু সাধারণ আমের রোগ এবং পোকামাকড়ের প্রতি সংবেদনশীল।
- নিয়মিত পরিচর্যা এবং সঠিক কীটনাশক ব্যবহার করে রোগ ও পোকামাকড় নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
৮. ফলনের পরিমাণ:
- একটি পূর্ণবয়স্ক সূর্যডিম আম গাছ প্রতি মৌসুমে প্রচুর পরিমাণে ফল দেয়।
- ফলনের পরিমাণ গাছের বয়স, পরিচর্যা এবং পরিবেশের উপর নির্ভর করে।
৯. চাষের এলাকা:
- মূলত জাপানের মিয়াজাকি অঞ্চলে চাষ হয়, তবে বাংলাদেশ, ভারত এবং অন্যান্য দেশেও এর চাষ শুরু হয়েছে।
- এটি উচ্চ বাজারমূল্যের জন্য কৃষকদের মধ্যে জনপ্রিয়।
১০. ফলের বৈশিষ্ট্য:
- ফল গাঢ় লাল বা বেগুনি রঙের হয়, যা খুব আকর্ষণীয়।
- ফল মিষ্টি, রসালো এবং কম আঁশযুক্ত।
- ফলের গন্ধ অত্যন্ত সুগন্ধিযুক্ত এবং স্বাদ অনন্য।
সূর্যডিম বা মিয়াজাকি আম গাছ তার অনন্য বৈশিষ্ট্য এবং উচ্চ বাজারমূল্যের জন্য বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়। সঠিক পরিচর্যা এবং উপযুক্ত পরিবেশ পেলে এই গাছ দীর্ঘ সময় ধরে ভালো ফলন দেয়।
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
04:49